MK TV NEWS STATION (শেকড়ের সন্ধানে...)

Latest Post

 

 

রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবীতে ১৯৫২ সালের আন্দোলনে নিহত শহীদদের স্বরণে যথাযোগ্য মর্যাদায় ইতালির ভেনিসে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। 

 

 

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ২১শে ফেব্রুয়ারী মহান শহীদ দিবস ও আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত


পার্বতীপুরে নিখোঁজের একদিন পর রেল লাইনের পাশ থেকে মস্তকবিহীন হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার 

পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ

দিনাজপুরের পার্বতীপুরে নিখোঁজের একদিন পর রেললাইনের পাশ থেকে   শ্রী ভরত চন্দ্র রায় (৫০) নামের এক ব্যক্তির  মস্তক বিহীন হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।

১৮ ফেব্রæয়ারী সকাল ১১ টায় পুলিশ পার্বতীপুর হলদিবাড়ি এলাকার বার্মা ফিলিং স্টেশন এর পাশে রেললাইন উপর থেকে লাশ উদ্ধার করে।

ভরতচন্দ্র পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর ৫ নং ইউনিয়নের কালিকাবাড়ি (কুমারপাড়া) গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রেলওয়েতে  আউটসোর্সিং এ ওয়েম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

ভরত ছেলে রিপন চন্দ্র রায়  জানাযায় তার বাবা গতকাল বেতন ওঠানোর জন্য বাড়ি থেকে সকালে ১১টায় বের হয়ে আসে। সন্ধ্যার পর থেকে বাবার মোবাইল বন্ধ ছিলো। অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরও তার বাবার সন্ধান পাওয়া যায়নি। 

সকালে তার স্ত্রী দৃষ্টি রায়সহ বাবার খোঁজ নেয়ার জন্য শহরে দিকে আসে পথিমধ্যে হলদিবাড়ি বার্মা পেট্রোল পাম্পের নিকট এসে রেল লাইনের দিকে তাকিয়ে দেখে অনেক লোকের জমায়েত নিকটে গিয়ে দেখে তার বাবার লাশ। 
নিহতের ছোট ছেলের স্ত্রী দৃষ্টি রায় জানান, গেল সোমবার সকালে তার শ্বশুর বেতনতোলার কথা বলে পার্বতীপুরে আসে তিনি আর বাড়ী ফেরেনি সন্ধ্যা ৬ টার সময় থেকে  তাকে ফোন করে বাওয়া যাচ্ছিলো না তাই আমরা স্বামী- স্ত্রী খোঁজার জন্য সকালে বেরিয়ে আসি এসে দেখী উনি লাশ হয়ে পড়ে আছে রেল লাইনের পার্শ্বে।

পার্বতীপুর রেলওয়ে থানার ওসি মো. ফখরুল ইসলাম জানান, সকালে হলদিবাড়ি রেল গেট এলাকায় রেল লাইনের পাশে  এক ব্যক্তির লাশ পড়ে থাকার খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করেন।  এ বিষয়ে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে ।

 

 

"অবশেষে পার্বতীপুরের ইউএনও ফাতেমা খাতুনকে বদলী করা হোল রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে"

হাবিব ইফতেখার, পার্বতীপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি-

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা খাতুনকে বদলি করা হয়।

সম্প্রতি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতা-কর্মীদের আন্দোলনের মুখে তিনি কার্যালয় ছেড়ে সরকারি বাসভবন থেকে দাপ্তরিক কাজ করছিলেন।

রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব মো. আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জনস্বার্থে তাঁকে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে বদলী করা হয়।

অনিয়ম দূর্নীতি ও আওয়ামী প্রীতির সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ইউএনও ফাতেমা খাতুনের অপসারণের দাবিতে গেল বুধবার বেলা তিনটায় স্থানীয় শহীদ মিনার সড়কে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয় ইউএনও ফাতেমা খাতুনকে অপসারণের দাবিতে। পরে বিক্ষোভ কারীরা ইউএনও কার্যালয়ে গিয়ে অবস্থান নেয় বাক বিতন্ডা হয়। এক পর্যায় কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় কার্যালয় থেকে বেরিয়ে বাসভবনে চলে যান ইউএনও। পরদিন বৃহস্পতিবার থেকে তিনি কার্যালয়ে না গিয়ে বাসায় বসে দাপ্তরিক কাজ করতে থাকেন।

দিনাজপুর জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলামের সাথে কথা হলে পার্বতীপুর উপজেলার ইউএনও ফাতেমা খাতুনের বদলীর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন হ্যা হ্যা ইতোমধ্যে তাকে রীলিজও দেয়া হয়েছে। একজন এডিএম এর মাধ্যমে আজ সোমবার গমন আগমন দায়িত্ব গ্রহন ও অর্পন প্রক্রিয়া সম্পন্নের কাজ চলছিল এ সংবাদ পাঠানো পর্যন্ত। ইউএনও ফাতেমা খাতুনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি আর ফোন রিসিভ করেন নি।

জাতীয় নাগরিক কমিটির পার্বতীপুর ও ফুলবাড়ি উপজেলা প্রতিনিধি তারিকুল ইসলামের সাথে কথা হলে বলেন, ‘অনিয়ম ও দুর্নীতি করার জন্য আমরা রক্ত ঢেলে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করিনি। কোনো অবস্থাতেই  দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অনিয়ম-দুর্নীতি সহ্য করা হবে না।

হাবিব ইফতেখার,
পার্বতীপুর প্রতিনিধি
০১৭৩৮১৮১১৮৯
১৭।২।২৫

 

 

তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু

তিস্তার পানির ন্যাহ্য হিস্যা ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে উত্তরাঞ্চলের অন্যান্য এলাকার মতো গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জেও অভিনব প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। ‘জাগো বাহে-তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে মুখর উপজেলার হরিপুর-চিলমারী ব্রিজ সংলগ্ন তিস্তা নদীর পাড়, যেখানে হাজারো মানুষ অংশ নিয়েছেন এই ব্যতিক্রমী কর্মসূচিতে। আন্দোলনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের কর্মীরাও যুক্ত হয়েছেন।

আজ সোমবার বিকেলে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ভাইস চেয়ারম্যান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বরকত উল্লাহ বুলু। জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিকের সভাপতিত্বে এ অভিনব কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুন নবী টিটুল প্রমুখ।


দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ফের রেলওয়ের তেল চুরি তদন্ত কমিটি গঠন

 পার্বতীপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি :

পার্বতীপুরে রেলের তেল চুরির সংঘবদ্ধ চক্রটি ফের সক্রিয় হয়ে তেল চুরি শুরু করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 

বলা হয়েছে চক্রটি পুনরায় শুরু করেছে পুর্বের ন্যায় দিনাজপুরের পার্বতীপুর চার লাইনের জংশনের বিভিন্ন পয়েন্টে লোকোমোটিভ থেকে তেল চুরি। এর সাথে জড়িত রেলওয়ে লোকোমোটিভ এর বেশ কিছু অসাধু ড্রাইভার ও কতিপয় সেড কর্মকর্তা, চোর চক্র, নতুন গডফাদার ও সংস্থা বিশেষ। 

গেল ১১ ফেরুয়ারী দিবাগত রাতে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর গোয়েন্দা শাখা একটি নির্ভরযোগ্য সুত্রের  ভিত্তিতে রেলস্টেশনের দক্ষিণ দিকে প্রায় কোয়াটার কিলোমিটার দুরে মনিরিয়া স্কুলের পাশে আবাসিক রাস্তার গলি থেকে ৯ জার্কিং ডিজেল তেল আটক করে। প্রতি জার্কিংয়ের তেল ধারন ক্ষমতা প্রায় ৪০থেকে ৫০ লিটার। 

তবে একটি জার্কিং খালি ছিল বলে নিরাপত্তা বাহিনী সুত্র জানায়। এ ব্যাপারে নিরাপত্তা বাহিনীর পার্বতীপুর গোয়েন্দা শাখার সাব ইন্সপেক্টর এসকেন্দার আলীর সাথে কথা হলে বলেন, 
এখানে আমি নতুন এসেছি, ইতোমধ্যে তেল চুরির সংবাদ পাওয়ায় অভিযান চালাচ্ছি। চোর পালিয়ে গেছে মাল উদ্ধার সহ দক্ষিণের স্পট চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। তদন্ত চলছে চোর চক্রটিকে আটক ও ব্যবস্থা নেয়ার। তবে তার সন্দেহের তীর পার্বতীপুরের পুরোনো সিন্ডিকেট টির দিকে মর্মে ইংগিত করেন। 

উল্লেখ্য, স্বাধীনতা উত্তর পার্বতীপুর রেল স্টেশনের আশে পাশে এবং লোকোসেডের পশ্চিম ও পুর্বপাশে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রেলের তেল চুরি হয়ে আসছিল। এসব নিয়ে মামলাও হোত চুরিও চলতো। ২০২২ সালের প্রথম দিকে এ চুরির আকার লেজেগোবরে রুপ নিলে সবকটি পয়েন্টে তেলচুরি বন্ধ হয়ে যায়। তৎকালীন গডফাদার সংস্থা বিশেষ এবং অসাধু লোকো মাষ্টারদের স্বার্থ বিঘিœত হলেও সুশীল সমাজের কিছু মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। কিন্তু সে অবস্থা ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে বলে নাম না প্রকাশে স্বার্থে এক রেলওয়ে কর্মকর্তার দাবি জানিয়ে বলেন- সেই সময়কার  রেলের তেল চুরির পয়েন্ট গুলো হচ্ছে পার্বতীপুর স্টেশন থেকে দিনাজপুর লাইনের নামা পাড়া, হলদিবাড়ি রেলগেট, বেলাইচন্ডি  ভবানীপুর স্টেশন, গণকবর রেললাইন ও দক্ষিণ পাড়া সান্টিং ইয়ার্ডের নাম বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। 

রেলওয়ে কর্মচারী সাইদুর রহমানের সাথে কথা হলে জানান, ফের শুরু হয়ে গেছে পার্বতীপুরে লোকোমোটিভ থেকে রেলের তেল চুরির মহোৎসব। ১১ ফেব্রæয়ারীর ঘটনা তদন্তে রেলওয়ের উদ্ধতন দুজন কর্মকর্তা সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

বিষয়টি নিয়ে লোকেসেড ইনচার্জ কাফিউল ইসলামের সাথে কথা হলে তেল চুরির কোন সংবাদ তিনি জানেন না বলে জানান এবং আরো বলেন এই প্রথম সংবাদটি তিনি জানলেন।



তিন তিনবার বদলীর হবার পরেও অদৃশ্য শক্তির দাপটে পার্বতীপুরে বহাল তবিয়তে ইউএনও, বিক্ষুদ্ধ আন্দোলনকারীর কাছে অবরুদ্ধ। অপসারনের দাবী। 

পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

তিন তিনবার বদলীর হবার পরেও অদৃশ্য শক্তির দাপটে পার্বতীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী মোহাম্মেদ অনিক ইসলামকে যোগদান করতে বাধা দান করে, বহাল তবিয়তে ইউএনও ফাতেমা খাতুন। সেই সাথে বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতির অভিযোগের কারণে, বিক্ষুদ্ধ আন্দোলনকারীরা নির্বাহী অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখে এবং তাৎক্ষনিক অপসারনের দাবী জানায়। 

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আওয়ামী প্রেমী ইউএনও  ফাতেমা খাতুনের বিভিন্ন অনিয়ম, দূর্নীতির অভিযোগ ও তিন তিনবার বদলীর হবার পরেও নিয়মিত অফিসের মাধ্যমে বিভিন্ন খাতে অনিয়ম সেই সাথে মোটা অংকের ঘুষ গ্রহণ, বদলী বাতিল করে বিশেষ মহলে মিষ্টি বিতরণ ও গরু জবাই করে ভুড়িভোজ করায় এলাকার সাধারণ জনগণের ক্ষোভের সঞ্চার হয়। 

৩য় বারের সময়ে নতুন ইউএনও নিযুক্ত হন কাজী মোহাম্মেদ অনিক ইসলাম। তিনি পার্বতীপুর  উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে ১১ ফেব্রæয়ারী ২০২৫ সালে যোগদান করার জন্য দিনাজপুর ডিসি অফিস থেকে পার্বতীপুর উপজেলায় রওনা দেওয়ার পথিমধ্যে অদৃশ্য শক্তির ফোনালাপে তাকে ফিরত পাঠানো হয়। কিন্তু সবার কাছে একই প্রশ্ন উদিত হয় কি কারণে ইউএনও হিসেবে পার্বতীপুরেই থাকতে চাইছেন ফাতেমা খাতুন। এই সব অঘটনের মুল হোতা কে? তিনি নিজে নাকি ফ্যাসিস্টের শক্তিবলে নিজেকে স্থায়ী হতে চাইছেন। তাইতো সাধারণ জনগণ তাকে পার্বতীপুরের ভাবী হিসেবে ইঙ্গিত করছে।  
তারই প্রেক্ষিতে অপসারনের দাবীতে ২ ঘন্টা আল্টিমেটাম দিয়েছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পার্বতীপুর উপজেলর নেতাকর্মীরা। 

১২ ফেব্্রুয়ারী বুধবার বেলা ৩ টায় এই অপসারনের দাবীতে শহরের শহীদ মিনার চত্তরে আন্দোলনের নেতা কর্মীরা একত্রিত হয়ে সড়কে মানববন্ধন করে। এরপর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা খাতুনের অপসারনের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল শহিদ মিনার সড়ক থেকে উপজেলা চত্তরে নির্বাহী অফিসে গিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম, দুনীতির অভিযোগে তোপের মুখে পড়েন নির্বাহী অফিসার ফাতেমা খাতুন। 

পরে উপজেলা নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তরিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ফাতমো খাতুনের নানা অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগ তুলে ইউএন্ও কার্যালয়ে ¯েøাগান দিতে থাকে বিক্ষোভকারীরা। এসময় তাকে অপসারনের দাবীতে ১ ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রাখে আন্দোলনকারী নেতাকর্মীরা। দুপক্ষের মধ্যে বাক বিতন্ডা ্ও উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় সেখানে। অপসারনের দাবী তুলে ২ ঘন্টার মধ্যে কর্মস্থল ত্যাগ করার  আল্টিমেটাম দেয় নেতাকর্মীরা। উত্তপ্ত পরিস্থতির তোপের মুখে ইউএন্ও  ফাতেমা খাতুন পুলিশি নিরাপত্তায় অফিস থেকে বের হয়ে উপজেলা কার্যালয়ের নিজ বাসভবনে চলে যান। ইউএন্ও ফাতেমা খাতুন বলেন, সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী আমি এখানে দায়িত্ব পালন করছি। 

তারিখঃ  ১২/০২/২০২৫ 

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget